Saturday, March 25, 2023

জন্মহারের তুলনায় মৃত্যুহার দ্বিগুণ, অস্তিত্ব নিয়ে উদ্বেগে জাপান

Date:

এ সম্পর্কিত পোস্ট

বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার ম্যাচ দেখবেন যেভাবে

৩৬ বছরের আক্ষেপ ঘুচিয়ে কাতারে বিশ্বকাপ জিতেছে আর্জেন্টিনা। বিশ্ব...

মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে রোজা শুরু করল পাকিস্তানও

সাধারণত ভারতীয় উপমহাদেশে একসঙ্গেই রোজা এবং ঈদ পালিত হয়।...

যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে ফের বন্দুক হামলা

যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যে একটি স্কুলে শিক্ষার্থীর গুলিতে দুই প্রশাসনিক...

দর্শকের ফোনে দেখে গোল বাতিল করা সেই রেফারির শাস্তি

মিশরের দ্বিতীয় বিভাগের একটি ম্যাচে মোবাইল ফোনে রিপ্লে দেখে...

রাতে মাঠে নামছে আর্জেন্টিনা

বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা কাতার জয়ের পর প্রথমবারের মতো মাঠে...

জাপানে জন্মহারের তুলনায় মৃত্যুহার প্রায় দ্বিগুণ পর্যায়ে পৌঁছেছে। বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা।

সম্প্রতি মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে জাপানের প্রধানমন্ত্রী তার উপদেষ্টা মাসাকো মোরির মাধ্যমে জাতির উদ্দেশে এক সতর্কবার্তায় বলেছেন, জন্মহার না বাড়লে অদূর ভবিষ্যতে দেশ হিসেবে জাপান হারিয়ে যাবে বিশ্বের মানচিত্র থেকে।

বেশ কয়েক বছর ধরে জাপানে জন্মহার বৃদ্ধির কোনো ইঙ্গিত মিলছে না। দেশটির সরকারি পরিসংখ্যান দপ্তরের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২২ সালে জাপানে জন্ম নিয়েছে ৮ লাখেরও কম সংখ্যক শিশু এবং মৃত্যু হয়েছে প্রায় ১৬ লাখ মানুষের।

২০০৮ সালেও জাপানের জনসংখ্যা ছিল ১২ কোটি ৮০ লাখ। কিন্তু তারপর থেকে বছর বছর জন্মহার কমতে থাকায় বর্তমানে দেশটির জনসংখ্যা ১২ কোটি ৪৬ লাখেরও কম।

এদিকে, জন্মহার হ্রাসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বয়স্ক মানুষের সংখ্যা। পরিসংখ্যান দপ্তরের নথি অনুযায়ী, ২০২১ সালের চেয়ে ২০২২ সালে দেশটিতে বয়স্ক মানুষের সংখ্যা ২৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

মাসাকো মোরি বলেছেন, বিশ্বের অনেক দেশেই জন্মহার হ্রাস পাচ্ছে, কিন্তু জাপানে যা ঘটছে তাকে ধস বলা যেতে পারে। এ সময়ে দেশে যেসব শিশু জন্ম নিচ্ছে তারা একটি ভঙ্গুর সমাজ ব্যবস্থা দেখে বড় হবে।

দেশটির জনসংখ্যা বিষয়ক গবেষণা সংস্থা ইউওয়া পপুলেশন রিসার্চের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সন্তান জন্মদান ও পালনের ক্ষেত্রে জাপান বিশ্বের শীর্ষ ব্যয়বহুল দেশের মধ্যে একটি। একে দেশটির জন্মহার কমতে থাকার সবচেয়ে বড় কারণ মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

সর্বশেষ সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here