Saturday, March 25, 2023

ভারতে বিবিসিকে নিষিদ্ধের আবেদন খারিজ

Date:

এ সম্পর্কিত পোস্ট

বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার ম্যাচ দেখবেন যেভাবে

৩৬ বছরের আক্ষেপ ঘুচিয়ে কাতারে বিশ্বকাপ জিতেছে আর্জেন্টিনা। বিশ্ব...

মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে রোজা শুরু করল পাকিস্তানও

সাধারণত ভারতীয় উপমহাদেশে একসঙ্গেই রোজা এবং ঈদ পালিত হয়।...

যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে ফের বন্দুক হামলা

যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যে একটি স্কুলে শিক্ষার্থীর গুলিতে দুই প্রশাসনিক...

দর্শকের ফোনে দেখে গোল বাতিল করা সেই রেফারির শাস্তি

মিশরের দ্বিতীয় বিভাগের একটি ম্যাচে মোবাইল ফোনে রিপ্লে দেখে...

রাতে মাঠে নামছে আর্জেন্টিনা

বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা কাতার জয়ের পর প্রথমবারের মতো মাঠে...

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগকে ভিত্তিহীন উল্লেখ করে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে ভারতে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করার আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন দেশটির শীর্ষ আদালত। শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) ভারতের সুপ্রিম কোর্ট সেই আবেদন খারিজ করে দেন। খবর এনডিটিভির।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে বিবিসির তৈরি ‘ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোয়েশ্চেন’ নামে দুই পর্বের তথ্যচিত্র প্রকাশের পর থেকেই উত্তপ্ত ভারত। মোদি ও দেশটির মুসলিম সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্পর্ক এবং ২০০২ সালে গুজরাটের দাঙ্গায় মোদির ভূমিকা নিয়েও অনুসন্ধান রয়েছে তথ্যচিত্রে।

তবে তথ্যচিত্রটিকে প্রোপাগান্ডা বলে দাবি করে আসছে মোদি প্রশাসন। এমনকি এটি নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র বলেও উল্লেখ করে নয়াদিল্লি। এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে হিন্দু সেনার প্রধান বিষ্ণু গুপ্ত বিবিসিকে ভারতে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করতে আদালতের কাছে আবেদন করেন।

আবেদনে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে তথ্যচিত্র তৈরি করেছে বিবিসি। তবে শুক্রবার ভারতের সুপ্রিম কোর্ট সেই আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন। একইসঙ্গে, বিবিসিকে নিষিদ্ধের আবেদনের যোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সুপ্রিম কোর্ট।

এর আগে, গেল ১৭ জানুয়ারি দুই পর্বের তথ্যচিত্রটির প্রথম পর্ব লন্ডনে প্রকাশ করে বিবিসি। এরপর ২৪ জানুয়ারি দেখানো হয় দ্বিতীয় পর্ব। তবে তথ্যচিত্রটি প্রকাশের পর থেকে রাজ্যে রাজ্যে তা দেখানোর উদ্যোগ নেয় সরকারবিরোধীরা। 

প্রচারে নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি তথ্যচিত্রের লিংক সরিয়ে নিতে ইউটিউব ও টুইটারকে নির্দেশ দেয় মোদি প্রশাসন। সেসময় প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে তথ্যচিত্রটি দেখানো হলে ঘটে নানা অপ্রীতিকর ঘটনা। এ অবস্থায় আবারও মোদিকে নিয়ে করা তথ্যচিত্রের লিংক ও কমেন্ট তুলে নিতে ইউটিউব ও টুইটারকে কড়া নির্দেশ দিয়েছে ভারত সরকার।

সর্বশেষ সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here