তারল্য সংকটে রয়েছে দেশের বেশকিছু বাণিজ্যিক ব্যাংক। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক এবং আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক। ব্যাংগুলোর মধ্যে কয়েকটির অবস্থা এমন যে মানুষ চেক নিয়ে এসে টাকা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছে।
এই অবস্থায় ব্যাংগুলো বেশ সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।
এসব ব্যাংকের সমস্যা সমাধানের বিষয়ে ভাবছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেছেন, ‘সংকটে থাকা দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সীমিত পরিসরে তারল্য সহায়তা দেওয়া হবে। আন্তঃব্যাংকিং লেনদেন প্রক্রিয়ায় দেওয়া এ ঋণের গ্যারান্টার হবে বাংলাদেশ ব্যাংক। ’ বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানীতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় পাচার করা অর্থ দেশে ফিরিয়ে আনতে বাংলাদেশ ব্যাংক শক্তভাবে কাজ করবে বলে জানান গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
তিনি বলেন, ‘ব্যাংক খাত পুণরুদ্ধারে সময় লাগবে দুই থেকে তিন বছর। আর এক বছরের মধ্যেই এ খাতে স্থিতিশীলতা ফেরানো সম্ভব। ’