শনিবার, জুন ৩, ২০২৩

বউ থাকল বাপের বাড়ি, বাবাসহ কাজি গ্রেফতার

Date:

এ সম্পর্কিত পোস্ট

আর্জেন্টিনার পর জিতে চলেছে ম্যারাডোনার ক্লাবগুলোও

২০২০ সালে পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে ওপারে পাড়ি জমিয়েছেন ফুটবল...

আর্জেন্টিনায় বিশ্বকাপ খেলতে গিয়ে বর্ণবাদের শিকার ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

দিন কয়েক আগেই ভিনিসিউস জুনিয়রের প্রতি বর্ণবাদী আচরণ নিয়ে...

মার্টিনেজকে আনতে তৎপরতা শুরু করেছে বিকাশ

বিশ্বকাপজয়ী গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজকে আনতে তৎপরতা শুরু করেছে বিকাশ।...

ধোনির কাছে হারায় আফসোস নেই পান্ডিয়ার

আইপিএল ইতিহাসে সম্ভবত সেরা ফাইনাল উপভোগ করেছে দর্শকরা। শেষ...

চীনে তরুণদের বেকারত্বে রেকর্ড

বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীনে বেকারত্ব বেড়ে গেছে।...

বাল্যবিয়ে দেয়ার অভিযোগে নেত্রকোনার হাওড় উপজেলা মোহনগঞ্জে কনের বাবা ও কাজিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে গ্রেফতার দুজনকে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।

গ্রেফতাররা হলেন উপজেলার বড়তলী-বানিয়াহারী ইউনিয়নের সুখদেবপুর গ্রামের কাজি সাকিব আহমেদ (২৬) ও একই ইউনিয়নের বরুংকা গ্রামের কনের বাবা রাসেল চৌধুরী (৪৩)।

এর আগে মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর) রাতেই কনের বাবা ও কাজি সাকিবকে উপজেলার বরতলী বানিহারি ইউপির বরুংকা গ্রাম থেকে আটক করে পুলিশ।

অভিযোগে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে উপজেলার বরতলী বানিহারি ইউনিয়নের বরুংকা গ্রামের রাসেল চৌধুরী তার অপ্রাপ্ত বয়সের মেয়েকে মোহনগঞ্জ পৌরসভার উত্তর দৌলতপুর গ্রামের মাওলানা শহীদ মিয়ার ছেলে মাহমুদুল হাসানের সঙ্গে বিয়ে দেন।

 খবর পেয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মো. সোহাগ তালুকদার, সহকারী কমিশনার ভূমি মো. জাহাঙ্গীর আলম ও মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা রুমানা রহমান পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে কাজি ও কনের বাবাকে আটক করে থানায় নিয়ে যান। তবে কনে অপ্রাপ্ত বয়স হওয়ায় তাকে বাবার বাড়িতে রাখা হয়েছে।

পরে বুধবার সকালে এ ঘটনায় উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা বাদী হয়ে কাজি সাকিব আহমেদ, কনের বাবা রাসেল চৌধুরী, বর মাহমুদুল হাসান (২৩) ও তার ভাই মাহবুব হাসানের বিরুদ্ধে মামলা করেন। তবে বর ও তার ভাই পলাতক রয়েছেন।

এ ব্যাপারে বরতলী বানিহারি ইউপি চেয়ারম্যান মো. সোহাগ তালুকদার বলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ফোন পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে গিয়েছেন। সেখানে কনের বাবাকে জিজ্ঞেস করলে বিয়ে দেয়ার কথা স্বীকার করেন তিনি। 

মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, রাতে এসিল্যান্ড ও মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা উপস্থিত হয়েছিলেন। সেখান থেকেই দুজনকে আটক করা হয়েছে। তাদের কোর্টে পাঠানো হয়েছে। এ মামলায় মোট চারজন আসামি। অন্য দুজনকে পাওয়া যায়নি।

সর্বশেষ সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here