বৃহস্পতিবার, জুন ১, ২০২৩

ইউক্রেনে সর্বাধুনিক ট্যাংক দিতে চায় না জার্মানির জনগণ

Date:

এ সম্পর্কিত পোস্ট

আর্জেন্টিনার পর জিতে চলেছে ম্যারাডোনার ক্লাবগুলোও

২০২০ সালে পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে ওপারে পাড়ি জমিয়েছেন ফুটবল...

আর্জেন্টিনায় বিশ্বকাপ খেলতে গিয়ে বর্ণবাদের শিকার ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

দিন কয়েক আগেই ভিনিসিউস জুনিয়রের প্রতি বর্ণবাদী আচরণ নিয়ে...

মার্টিনেজকে আনতে তৎপরতা শুরু করেছে বিকাশ

বিশ্বকাপজয়ী গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজকে আনতে তৎপরতা শুরু করেছে বিকাশ।...

ধোনির কাছে হারায় আফসোস নেই পান্ডিয়ার

আইপিএল ইতিহাসে সম্ভবত সেরা ফাইনাল উপভোগ করেছে দর্শকরা। শেষ...

চীনে তরুণদের বেকারত্বে রেকর্ড

বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীনে বেকারত্ব বেড়ে গেছে।...

ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক হামলা ঠেকাতে সব ধরনের ভারী অস্ত্র সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিলেও শক্তিশালী সাজোয়া ট্যাংক সরবরাহে অনাগ্রহী জার্মানি। সাম্প্রতিক সময়ে দেশটির সরকারি ও বেসরকারি জরিপে ভারী অস্ত্র সরবরাহে অনাগ্রহের বিষয়টি উঠে আসে। এদিকে রাশিয়া বলছে ইউক্রেনকে ভারী অস্ত্র দেয়া মানেই যুদ্ধের পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলা।

ইউক্রেনে রুশ হামলা শুরুর পর থেকেই সবধরনের সামরিক অস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনের পাশে থাকার অঙ্গীকার করলেও যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশটির চাওয়া অনুযায়ী বিধ্বংসী সাজোয়া যান দিতে জার্মানির অনাগ্রহ ভাবিয়ে তুলছে ইউক্রেনকে।

জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলজের নেতৃত্বে জার্মানির ক্ষমতাসীন এসপিডি, গ্রিন এবং ফ্রি ডেমোক্রেটিক পার্টির মতো দেশটির সাধারণ মানুষের ওপর সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার করা কয়েকটি জরিপে ইউক্রেনকে বিধ্বংসী সাজোয়া ট্যাংক লেওপার্ড টু সরবরাহ করার অনাগ্রহের বিষয়টি উঠে এসেছে।

সাম্প্রতিক সময়ে করা বেসরকারি এক জরিপ বলছে, ৩৩ শতাংশ মানুষ ইউক্রেনকে বিধ্বংসী লেওপার্ড টু সরবরাহের পক্ষে মতো দিলেও বিপক্ষে মত দিয়েছে ৪৫ শতাংশ। জরিপে বাকি ২২ শতাংশ ছিলেন সিদ্ধান্তহীনতায়।

একই অবস্থা দেশটির রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর করা জরিপেও। সংসদে ক্ষমতাসীন এসপিডির ৪১ শতাংশ সদস্য, গ্রিন দলের ৪০ আর ফ্রি ডেমোক্রেটিক পার্টির ৪২ শতাংশ ইউক্রেনকে সাজোয়া ট্যাংক না দেয়ার পক্ষে।

এদিকে অনতিবিলম্বে জার্মানির তৈরি বিধ্বংসী লেওপার্ড টু ট্যাংক সরবরাহের ইউক্রেনের করা আবেদনে চ্যান্সেলর শলজ এর অনাগ্রহ ভাবিয়ে তুলছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেন্সকি সরকারকে। 

অন্যদিকে পশ্চিমা শক্তি যতদিন ইউক্রেনকে অস্ত্র সরবরাহ করে যাবে ততদিন এই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠা অসম্ভব বলছে রুশ প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির পুতিন। একই সঙ্গে দুদেশের মধ্যে যুদ্ধ দীর্ঘ হওয়ার পেছনে ন্যাটো অনেকটা দায়ী বলেও জানায় মস্কো।

সর্বশেষ সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here