মঙ্গলবার, জুন ৬, ২০২৩

সব গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করতে চায় বিএনপি: কামরুল ইসলাম

Date:

এ সম্পর্কিত পোস্ট

মেসির সঙ্গে চুক্তি পাকাপোক্ত করতে প্যারিসে আল-হিলালের কর্তারা

লিওনেল মেসি ও পিএসজির দুবছরের সম্পর্কের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘটেছে...

আল ইত্তিহাদে যারা হবেন বেনজেমার সতীর্থ

রিয়াল মাদ্রিদের ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি শিরোপা জেতার রেকর্ড গড়ে...

ভিনিসিউসের প্রতি বর্ণবাদী আচরণের দায়ে সাতজনের শাস্তি

চলতি মৌসুমে ভিনিসিউস জুনিয়রের প্রতি বর্ণবাদী আচরণ মারাত্মক আকার...

আংশিক বিধ্বস্ত খেরসনের কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ নোভা কাখোভকা বাঁধ

ইউক্রেনের কাছ থেকে নিয়ন্ত্রণে নেয়া অঞ্চল খেরসেনের একটি গুরুত্বপূর্ণ...

মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোকে নিয়ে নৌ জোট গঠনের ঘোষণা ইরানের

মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি দেশ এবং প্রতিবেশী বেশ কয়েকটি দেশ...

বিএনপি সব গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রোববার (৮ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবে সম্মিলিত আওয়ামী সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

কামরুল ইসলাম বলেন, ‘বিএনপি ও জামায়াত এবং তাদের সমমনা কিছু দল নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে। তারা নির্বাচন কমিশনকে মানে না। তারা বাংলাদেশে অনির্বাচিত সরকার আনতে চায়। বিএনপি সব গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে।’

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এ সদস্য বলেন, বিএনপি যে খেলায় নেমেছে তাতে তারা সফল হবে না। দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে, সে মুহূর্তে দেশকে পেছনের দিকে নেয়ার ষড়যন্ত্র করছে তারা।

বিএনপিকে সন্ত্রাসের পথ পরিহার করার আহ্বান জানিয়ে অ্যাডভোকেট কামরুল বলেন, কোনোভাবেই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বরদাশত করা হবে না। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এসব কর্মকাণ্ড প্রতিহত করা হবে।

বিএনপি বিদেশিদের কাছে ধরনা দিচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন আওয়ামী লীগের এ নেতা।

অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, সবার অংশগ্রহণে সুষ্ঠু নির্বাচন করতে চায় সরকার। সংবিধান অনুযায়ী আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনের একদিন আগেও এই সরকার পদত্যাগ করবে না। অহেতুক আন্দোলন করে কোনো লাভ নেই।

মুক্তিযুদ্ধের অর্জনকে বারবার ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র হয় উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের এ নেতা বলেন, পাকিস্তানি কায়দায় দেশকে চালানোর ষড়যন্ত্র করেছিল বিএনপি ও জামায়াত। বঙ্গবন্ধু যখন বাংলাদেশকে একটি পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন, ঠিক তখনই তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়। জিয়াউর রহমান, মোশতাক, ফারুক গংরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল।

সর্বশেষ সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here